বাংলা বর্ণমালার দ্বিতীয় বর্ণ; আলিকালির দ্বিতীয় অক্ষর; দ্বিতীয় স্বর। ব্যঞ্জনবর্ণে যুক্ত হলে আ-কারে ( া ) রূপান্তরিত হয়, যেমন ক্ + আ = কা। দীর্ঘ ও প্লুত স্বর। উচ্চারণ স্থান-কণ্ঠ। জিহ্বা মুখবিবরের নিম্নদিকে সঙ্কুচিত করে ও মুখ ব্যাদান করে উচ্চার্য। বাংলায় এর লঘু, গুরু, ভেদে ৩ প্রকার উচ্চারণ,—(১) লঘু বা অল্প পৃষ্ঠ-আঠা বা আম্সির আ, (৪) আটা বা আমের ‘আ’, (৩) সঙ্গীতে আ-া-া।